নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৯:০১ এএম, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২১
দরজায় কড়া নাড়ছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। অক্টোবরের মাঝামাঝি শুরু হচ্ছে ক্রিকেটের এ বড় আসর। ইতিমধ্যেই বিশ্বকাপের জন্য দল ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড। যেখানে ওপেনিংয়ে রাখা হয়েছে লিটন দাসকেও। নানা আলোচনা-সমালোচনা লিটন দাসকে নিয়ে হলেও সাম্প্রতিক সময়ে তিনিই দলের হয়ে ওপেন করছেন।
বিশ্বকাপের মতো বড় মঞ্চের জন্য লিটন কতটুকু প্রস্তুত? পরিসংখ্যান কিংবা সাম্প্রতিক পারফরম্যান্স লিটনকে আত্মবিশ্বাসী করতে পারবে না। সেক্ষেত্রে লিটন নিজের সক্ষমতার উপর ভরসা রেখেই বিশ্বকাপের প্রতিটি ম্যাচের আগে নিজেকে অনুপ্রাণিত করতে পারে।
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারে লিটন দাস ৩৮ ম্যাচে ৩৭ ইনিংস খেলেছেন। ১৯.৭৫ গড়ে লিটন দাসের সংগ্রহ ৭১১ রান, যেখানে অর্ধ-শতক রয়েছে চারটি।
আধুনিক এই যুগের সাথে লিটনের ব্যাটিং গড় খুব বেশি মানানসই নয়। যেহেতু তিনি ওপেনিং ব্যাটসম্যান সেক্ষেত্রে লিটনের ব্যাটিং গড় আরও বেশি প্রত্যাশা করা যেতেই পারে। টি-টোয়েন্টিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে স্ট্রাইক রেট।
লিটনের আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারের দিকে তাকালে দেখা যায় তার ব্যাটিং স্ট্রাইক রেট ১২৯.৭৪। খুব বেশি আক্রমণাত্মক না হলেও কিছুটা মানানসই লিটনের স্ট্রাইক রেট তা বলা যায়।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের বছর ২০২১। অথচ এই বছরই ব্যাট হাতে বাজে সময় পার করছেন তিনি। পুরো ২০২১ সালের মধ্যে এই ফরম্যাটে লিটনের সর্বাধিক রান ছিল মাত্র ৩৩! আরও অবাক করার ব্যাপার হলো এ বছর কোন অর্ধ-শতকও নেই লিটন দাসের।
২০২১ সালে লিটন দাস ৯টি আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলেছেন। সেই নয় ম্যাচের আটটিতে ব্যাট করার সুযোগ পেয়েছেন তিনি। সেই আট ম্যাচে লিটনের রান যথাক্রমে ৪, ৬, ০ , ১, ৩৩, ১৫, ৬, ১০ । অর্থাৎ এ বছর লিটন দাস সর্বসাক্যুলে রান করেছেন ৭৫।
ব্যাট হাতে বাজে সময়কে সঙ্গী করে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের বিমান ধরবেন লিটন। বিশ্বকাপের মঞ্চে তার ব্যাটের দিকেই তাকিয়ে থাকবে ক্রিকেট প্রেমীরা। অতীতকে ভুলে লিটন কি নিজেকে নতুন করে শুরু করতে পারবেন বিশ্বকাপে?
মন্তব্য করুন
কয়েকদিন পূর্বেই দক্ষিণ আমেরিকান অনূর্ধ্ব-২০ নারী ফুটবল টুর্নামেন্টে চির প্রতিদ্বন্দ্বী ব্রাজিলের কাছে হেরে ব্যাকফুটে চলে গিয়েছিল আর্জেন্টিনা। তবে সেই তেতো স্বাদ ভুলে টুর্নামেন্টে পেরুকে বিধ্বস্ত করে দুর্দান্তভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছে আর্জেন্টিনার মেয়েরা।
শুক্রবার টুর্নামেন্টের গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে পেরুর মুখোমুখি হয়েছিল আর্জেন্টিনা। ম্যাচটিতে প্রতিপক্ষের জালে রীতিমতো গোলউৎসব করেছে আলবিসেলেস্তেরা। পেরুকে ৫-০ গোলে হারিয়েছে মেসি-ডি মারিয়াদের দেশের মেয়েরা।
এদিন ম্যাচের শুরু থেকেই আধিপত্য বিস্তার করে খেলে আর্জেন্টিনা। সর্বশেষ ম্যাচে পরাজয়ের পর এদিন ঘুরে দাঁড়াতে বদ্ধপরিকর ছিল তারা। আর্জেন্টিনার জার্সিতে এদিন গোলের দেখা পান কিশি নুনেজ, মরেনা সালভো, আনেলা নিগিতো, ফ্রান্সিসকা আল্টগেল্ট এবং মার্গারিতা গিমেনেজ।
এর আগে পেরুর বিপক্ষে মাঠে নামার আগে ব্রাজিলের মুখোমুখি হয়েছিল আর্জেন্টিনা। যেখানে ২-০ গোলে পরাজিত হয়েছে তারা।
শুক্রবার দিনের অন্য ম্যাচে মাঠে নেমেছিল ব্রাজিলও। জয়ের ধারা অব্যাহত রেখেছে সেলেসাওরা। প্যারাগুয়েকে ৩-০ গোলে হারিয়েছে তারা।
আর্জেন্টিনা দক্ষিণ আমেরিকান ফুটবল অনূর্ধ্ব-২০ নারী ফুটবল টুর্নামেন্ট
মন্তব্য করুন
আগামী সেপ্টেম্বরে শুরু হতে যাচ্ছে এবারের নারী টি-২০ বিশ্বকাপ। যার আয়োজক দেশ এবার বাংলাদেশ। যার জন্য কন্ডিশন মানিয়ে নিতে ইতোমধ্যেই বাংলাদেশে পূর্ব প্রস্তুতি হিসেবে সিরিজ খেলেছে অস্ট্রেলিয়া। সেই ধারাবাহিকতায় এবার ভারতীয় নারী ক্রিকেট দলও এসেছে বাংলাদেশে। স্বাগতিক দেশটির বিপক্ষে ভারতের পাঁচ ম্যাচের টি-২০ সিরিজ চলবে।
রোববার সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে সিরিজের প্রথম টি-২০তে মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ ও ভারতের মেয়েরা। ম্যাচটি শুরু হবে স্থানীয় সময় সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায়।
এর আগে বাংলাদেশের বিপক্ষে ওয়ানডে ও টি-২০ সিরিজ খেলেছে অস্ট্রেলিয়া নারী দল। তবে সিরিজটি কোনো টেলিভিশনে সরাসরি সম্প্রচার করেনি। প্রতিবারই মেয়েদের সিরিজে সম্প্রচার নিয়ে জটিলতা তৈরি হলেও এবার আর তেমনটি হচ্ছে না।
শুক্রবার এক বিবৃতিতে বাংলাদেশ-ভারত সিরিজ টি-স্পোর্টসে সরাসরি দেখানোর বিষয়টি নিশ্চিত করেছে বিসিবি।
আগামী ২৮ এপ্রিল সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামের মূল মাঠে হবে সিরিজের প্রথম ম্যাচ। আর ৩০ এপ্রিল একই সময়ে হবে দ্বিতীয় ম্যাচ। প্রথম দুই ম্যাচ হবে সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টায়, রাতের আলোয়।
এরপর ২ ও ৬ মে পরের দুই ম্যাচ রাখা হয়েছে স্টেডিয়ামের আউটার গ্রাউন্ডে, যেটি গ্রাউন্ড-২ হিসেবে পরিচিত। এই দুই ম্যাচ হবে দুপুর ২টায়। ৯ মে শেষ ম্যাচটি আবার রাখা হয়েছে মূল মাঠে, সন্ধ্যায়।
মন্তব্য করুন
স্প্যানিশ জায়ান্ট রিয়াল মাদ্রিদ। গেল মৌসুমে বেশ ব্যাকফুটে ছিল তারা। তবে চলতি মৌসুমের শুরু থেকেই যেন নিজেদের চেনা রূপে ফিরে এসেছে লস ব্ল্যাঙ্কোসরা। ইতোমধ্যেই পয়েন্ট টেবিলের নেতৃত্বে রয়েছে তারাই। সেই সাথে গতকাল রাতে রিয়াল সোসিয়েদাদকে হারিয়ে লিগ শিরোপা পুনরুদ্ধারের আরও কাছে পৌঁছে গেছে আনচেলত্তির শিষ্যরা।
এদিন অ্যানেয়েতা স্পোর্টস কমপ্লেক্সে রিয়াল সোসিয়াদাদের বিপক্ষে মাঠে নেমেছিল রিয়াল মাদ্রিদ। ম্যাচটিতে প্রতিপক্ষের বিপক্ষে ১-০ গোলে জয় পেয়েছে কার্লো আনচেলত্তির শিষ্যরা। স্বাগতিকদের মাঠে রিয়াল একমাত্র গোলটি করেন আর্দা গুলের।
নিয়মিত একাদশের বেশিরভাগকে ছাড়াই এদিন সোসিয়েদাদের বিপক্ষে মাঠে নামে রিয়াল। শুরুর সময়টাতে মাত্র ৩৫ শতাংশ বল পায়ে রাখতে পেরেছিল তারা। তবে ২৯ মিনিটে প্রথম সুযোগ কাজে লাগিয়ে এগিয়ে যায় রিয়াল। দানি কারভাহালের পাস থেকে বল জালে জড়ান ১৯ বছর বয়সী মিডফিল্ডার গুলের।
সোসিয়াদাদের বিপক্ষে জয় পাওয়ায় বাকি থাকা পাঁচ ম্যাচ থেকে আর চার পয়েন্ট পেলেই শিরোপা উৎসব করতে পারবেন কার্লো আনচেলত্তির শিষ্যরা। ৩৩ ম্যাচে ২৬ জয় ও ছয় ড্র নিয়ে রিয়ালের এখন ৮৪ পয়েন্ট। সেখানে এক ম্যাচ কম খেলা বার্সার পয়েন্ট ৭০। লা লিগার পয়েন্ট টেবিলের দ্বিতীয় স্থানে থাকা বার্সেলোনা রিয়ালের চেয়ে ১৪ পয়েন্ট পিছিয়ে আছে।
ম্যাচ শেষে কোচের প্রশংসাও পেয়েছেন এই তরুণ, ‘আর্দা (গুলের) গোল করেছে, সে ভবিষ্যতে আমাদের গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড় হতে যাচ্ছে। কোনো সন্দেহ নেই যে আগামী বছর সে এখানেই থাকছে।’
রিয়াল মাদ্রিদ লা লিগা রিয়াল সোসিয়েদাদ লস ব্ল্যাঙ্কোস
মন্তব্য করুন
এবার আইপিএলের শুরু থেকেই যেন প্রতিটি দলের ব্যাটারদের ব্যাট থেকে ঝরছে রানের ফোয়ারা। দুই শতাধিক রান করা এবং তা চেজ করা যেন এখন আইপিএলে নিত্যদিনের ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে গতকালের ম্যাচে অনন্য এক বিশ্বরেকর্ড গড়েছে পাঞ্জাব। কলকাতার ২৬১ রানের টার্গেটে ৮ বল বাকি থাকতেই লক্ষ্যে পৌঁছে গেছে তারা।
শুধু যে রান চেজ করার বিশ্বরেকর্ডই নয়, এই ম্যাচে সৃষ্টি হয়েছে আরও বেশ কিছু ইতিহাস। যার মধ্যে প্রথমেই রয়েছে, আন্তর্জাতিক টি-২০তে সবচেয়ে বেশি রান তাড়া করে জয়। অতীতে এত রান তাড়া করে কোনো দল জিততে পারেনি। আগের রেকর্ড ছিল দক্ষিণ আফ্রিকার। ২০২৩ সালে সেঞ্চুরিয়নে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে ২৫৯ রান তাড়া করে জিতেছিল তারা। তৃতীয় স্থানে মিডলসেক্স। সারের বিরুদ্ধে ২০২৩ সালে ২৫৩ রান তাড়া করে জিতেছিল দলটি।
দ্বিতীয়ত, আন্তর্জাতিক টি-২০তে একটি ম্যাচে সর্বাধিক ছয়। এই তালিকায় দাপট শুধু আইপিএলের। প্রথম তিন স্থানেই রয়েছে আইপিএলের তিনটি ম্যাচ। সবক’টাই হয়েছে এ বছর। কলকাতা-পাঞ্জাব ম্যাচে মোট ৪২টি ছয় রয়েছে। দ্বিতীয় এবং তৃতীয় স্থানে রয়েছে হায়দরাবাদ-মুম্বাই এবং হায়দরাবাদ-ব্যাঙ্গালুরু ম্যাচ। দু’টিতেই ৩৮টি করে ছয় হয়েছে। ৩৭টি ছয় নিয়ে চতুর্থ স্থানে আফগানিস্তান প্রিমিয়ার লিগে বল্খ লেজেন্ডস এবং কাবুল জোয়াননের ম্যাচ।
তৃতীয়ত, আইপিএলে সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয়। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের মতো আইপিএলের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি রান তাড়া করে জয়ের নিরিখে এটি প্রথম স্থানে। এর আগে ২০২০ সালে রাজস্থান শারজায় ২২৪ তাড়া করে জিতেছিল এই পাঞ্জাবের বিরুদ্ধে। এ বছর ইডেনে কিছু দিন আগে এই রাজস্থানই ২২৪ রান তাড়া করে জিতেছিল কলকাতার বিরুদ্ধে। ২০২১ সালে ২১৯ তাড়া করে চেন্নাইকে হারিয়েছিল মুম্বাই।
কলকাতার বিরুদ্ধে পাঞ্জাবের ব্যাটারেরা মোট ২৪টি ছয় মেরেছেন। এটি সর্বোচ্চ। এর আগে এই আইপিএলেই ব্যাঙ্গালুরুর বিরুদ্ধে হায়দরাবাদের ব্যাটারেরা ২২টি ছয় মেরেছিলেন। দিল্লির বিরুদ্ধে এবারই হায়দরাবাদের ব্যাটাররা ২২টি ছয় মেরেছিলেন। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এই রেকর্ড নেপালের। গত বছর এশিয়ান গেমসে মঙ্গোলিয়ার বিরুদ্ধে নেপাল ২৬টি ছয় মেরেছিল।
চতুর্থত, আইপিএলের কোনো ম্যাচে দু’টি ইনিংসের রান মিলিয়ে তৃতীয় স্থানে। এ বছর হায়দরাবাদ বনাম ব্যাঙ্গালুরু ম্যাচে দুই ইনিংস মিলিয়ে ৫৪৯ রান হয়েছিল। তার আগে হায়দরাবাদ বনাম মুম্বাই ম্যাচে ৫২৩ রান হয়েছিল। শুক্রবার ইডেনে সেই একই রান হলো। কলকাতা এবং পাঞ্জাবের ইনিংস মিলিয়ে উঠল ৫২৩ রান। তার আগে ২০১০ সালে চেন্নাই বনাম রাজস্থানের ম্যাচে ৪৬৯ রান ১৩ বছর সবার উপরে ছিল।
আইপিএল পাঞ্জাব কলকাতা বিশ্বরেকর্ড
মন্তব্য করুন
শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) আইপিএলের ৪২ তম ম্যাচ শেষে কলকাতার ইডেন গার্ডেন থেকে যখন কেকেআর সমর্থকরা বেরোচ্ছেন তখন তাদের চোখে মুখে কেবলই হতাশা। তারা কোন ভাবেই বিশ্বাস করতে পারছিলেন না টি-২০ টোয়েন্টিতে ২৬১ রান করেও হারা যায়। আর এই জয়ের কান্ডারী বেয়ারস্টো, প্রভসিমরান সিংহ এবং শশাঙ্ক সিংহরা।
এবারের আইপিএলের পিচগুলো যেন ব্যাটারদের স্বর্গরাজ্য। ফর্মে না থাকা ব্যাটারকেও আত্মবিশ্বাসী করে তুলছে। প্রায় সব ম্যাচেই রান ছাড়াচ্ছে দুইশ। সানরাইজার্স হায়দারবাদতো এই আসরে ৩ বার পার করেছে ২৫০ এর অধিক রান।
শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) দিনের একমাত্র ম্যাচে কলকাতা নাইট রাইডার্স প্রথমে ব্যাট করে ২৬২ রানের বিশাল লক্ষ্য ছুড়ে দেয় পাঞ্জাব কিংসকে। এই বিশাল লক্ষ্যও ৮ উইকেট হাতে নিয়ে ছুয়ে ফেলে পাঞ্জাব কিংস। যা এখনো টি-২০ ক্রিকেটের ইতিহাসে সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড।
এই ম্যাচে ৪৮ বলে ১০৮ রানের এক বিধ্বংসী ইনিংস খেলেন জনি বেয়ারস্টো। এছাড়া প্রভসিমরান এর ২০ বলে ৫৪ এবং শশাঙ্কের ২৮ বলে ৬৮ রানের ইনিংস অসাধারণ ইনিংস খেলেন। এছাড়াও রাইলি রোসো করেন ১৬ বলে ২৬।
অন্যদিকে কেকেআরের ২৬১ রান তোলার নেপথ্যে ছিলেন সুনীল নারাইন। যিনি ব্যাট হাতে ৩২ বলে ৭১ রান করেন আবার বল হাতে ৪ ওভারে ২৪ রান দিয়ে একটি উইকেটও নেন। কিন্তু তাও ম্যাচ জেতাতে পারলেন না এ খেলোয়ার। কারণ এইদিন বেয়ারস্টো-শশাঙ্ক ঝড়ের কাছে কেকেআর ছিলো অসহায়।
আইপিএল পাঞ্জাব কিংস কেকেআর বেয়ারস্টো শশাঙ্ক
মন্তব্য করুন
আগামী সেপ্টেম্বরে শুরু হতে যাচ্ছে এবারের নারী টি-২০ বিশ্বকাপ। যার আয়োজক দেশ এবার বাংলাদেশ। যার জন্য কন্ডিশন মানিয়ে নিতে ইতোমধ্যেই বাংলাদেশে পূর্ব প্রস্তুতি হিসেবে সিরিজ খেলেছে অস্ট্রেলিয়া। সেই ধারাবাহিকতায় এবার ভারতীয় নারী ক্রিকেট দলও এসেছে বাংলাদেশে। স্বাগতিক দেশটির বিপক্ষে ভারতের পাঁচ ম্যাচের টি-২০ সিরিজ চলবে।
স্প্যানিশ জায়ান্ট রিয়াল মাদ্রিদ। গেল মৌসুমে বেশ ব্যাকফুটে ছিল তারা। তবে চলতি মৌসুমের শুরু থেকেই যেন নিজেদের চেনা রূপে ফিরে এসেছে লস ব্ল্যাঙ্কোসরা। ইতোমধ্যেই পয়েন্ট টেবিলের নেতৃত্বে রয়েছে তারাই। সেই সাথে গতকাল রাতে রিয়াল সোসিয়েদাদকে হারিয়ে লিগ শিরোপা পুনরুদ্ধারের আরও কাছে পৌঁছে গেছে আনচেলত্তির শিষ্যরা।